এনআইডি কার্ড সংশোধন

অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন

বাংলাদেশের একজন দায়িত্ববান নাগরিক হওয়ার জন্য এবং ভোট প্রদানের সুযোগ গ্রহণ করার জন্য এনআইডি কার্ড তৈরি করা জরুরী। তাছাড়া এটা একটা জাতীয় পরিচয় পত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয় বলে সকলেই আপনার পরিচয় পত্র হিসেবে অথবা গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র হিসেবে জাতীয় পরিচয় পত্র চেয়ে থাকে বা এটার অনুলিপি প্রদান করতে হয়। এন আই ডি কার্ড এর তথ্যের সঙ্গে যদি অন্য কোন তথ্যের মিল না থাকে অথবা কেউ যদি খুব সহজেই এটার অমিল খুঁজে বের করে তাহলে আপনার কাজের বা অন্যান্য পরিচয় প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাপক অসুবিধা হতে পারে। যেহেতু এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করা এখন সহজ করা হয়েছে সেহেতু আপনারা অল্প কিছু টাকা খরচ করার বিনিময়ে এটি সংশোধন করে নিন।

তাহলে আপনাদেরকে পরবর্তীতে কোন ঝামেলায় পড়তে হবে না এবং আপনি প্রত্যেকটি কাজ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে করতে পারবেন। শুধু অনলাইনের মাধ্যমে এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে পারবেন এবং কিছুদিনের ভেতরেই যখন সংশোধিত কপি সংগ্রহ করার জন্য বলা হবে তখন আপনারা উপজেলা সার্ভার স্টেশন অথবা সিটি কর্পোরেশনের সার্ভার স্টেশন থেকে এটা সংগ্রহ করতে পারবেন। সেই জন্য কিভাবে এনআইডি কার্ড সংশোধন করবেন তার বিস্তারিত ধারণা এবং প্রত্যেকটি পদক্ষেপ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।

এনআইডি কার্ড সংশোধনের জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পেতে হয়েছে সেখানে যেতে হবে। এই ওয়েবসাইটে ঠিকানা হলো
https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ । এই লিংক আপনারা এখান থেকে কপি নিয়ে করে নিয়ে গুগল ক্রোম ব্রাউজারে গিয়ে যদি পেস্ট করেন তাহলে সরাসরি অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে আপনাদেরকে নিয়ে যাওয়া হবে।

এখানে প্রবেশ করে আপনাকে নির্দিষ্ট একটা প্রোফাইল ওপেন করতে হবে এবং আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র থাকার কারণে রেজিস্ট্রেশন করুন অপশনে ক্লিক করতে হবে। তবে আপনার যদি আগে থেকে প্রোফাইল ওপেন করা থাকে তাহলে আপনাকে আলাদাভাবে প্রোফাইল ওপেন করার প্রয়োজন নেই বরং নিচের দিকে গিয়ে লগইন করবেন।

আর যদি প্রোফাইল একেবারেই খোলা না থাকে এবং এই ওয়েবসাইট যদি একেবারেই আপনাদের কাছে অপরিচিত হয়ে থাকে তাহলে এখানে অ্যাকাউন্ট নেই রেজিস্ট্রেশন করুন নামক অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপরে প্রত্যেকটি ঘরে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য প্রদান করতে হবে। মোবাইল ফোনে ওটিপি এসএমএস আসলে সেটি ওয়েবসাইটে ইনপুট করতে হবে। এনআইডি ওয়ালেট এর কাজ সম্পন্ন করে আপনারা যখন খুব সুন্দর ভাবে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সেট করবেন তখন আপনাদের প্রোফাইল ওপেন হয়ে যাবে। লগইন করার জন্য আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যেহেতু আপনি আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করবেন সেহেতু আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিন। তারপরে নিচের দিকে যে ক্যাপচার কৌটা দিয়ে দেওয়া আছে সেটি ভালোমতো বুঝে নিন। নিজের ফাঁকা ঘরে বসিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার প্রোফাইল ওপেন হয়ে যাবে এবং সেখানে জাতীয় পরিচয় পত্রের সঙ্গে যে ছবি সংযুক্ত আছে সেটা প্রদর্শন করানো হবে।

ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইল যখন দেখানো হবে তখন সেখানে তিন ধরনের তথ্য রয়েছে। আপনার যে ধরনের তথ্য সংশোধন করা প্রয়োজন সেই ধরনের তথ্যের ঘরে যেতে পারবেন। সেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য নামক তিনটি তথ্যের অপশন রয়েছে। আপনি এখান থেকে প্রত্যেক ঘরের তথ্য সংশোধন করার সুযোগ পাবেন। প্রথমে যে ঘরের তথ্য সংশোধন করতে চান সেটি নির্বাচন করুন। তারপরে উপরের দিকে এডিট অপশনে ক্লিক করলেই আপনাদের সামনে একটি তথ্য সম্বলিত পেজ ওপেন হবে।

সেখান থেকে আপনারা একটি লিঙ্ক সংগ্রহ করতে পারবেন এবং সেই লিংকে ক্লিক করার মাধ্যমে আপনার এনআইডি কার্ড সংশোধনের জন্য কত টাকা ফি প্রদান করতে হবে তা যাচাই করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার প্রদান করার পাশাপাশি আপনি কোন ধরনের আবেদন করতে চান তা নির্বাচন করবেন। তারপরে ক্যাপচা কোড সঠিকভাবে বসিয়ে দিয়ে যাচাই করুন অপশনে ক্লিক করলেই আপনার আবেদনের ধরন অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ ফিস সেখানে উল্লেখ করা থাকবে। অর্থাৎ আবেদন করার মুহূর্তে আপনারা সেই নির্ধারিত পরিমাণ ফিস মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ডিপোজিট করবেন। আপনি যদি চান তাহলে আগে থেকে ওয়েবসাইটে সেই ফিস প্রদান করে রাখতে পারেন।

যাইহোক আপনি এডিট অপশনে ক্লিক করে এই ফিস এর তথ্য দেখে নেওয়ার পরে ওয়েবসাইটের সেই পেজে চলে আসবেন। তারপরে যে ঘরের তথ্য পরিবর্তন করা প্রয়োজন সেই ঘরের তথ্যের অপশনে চলে আসুন। যে তথ্যটি সংশোধন করা প্রয়োজন সেই তথ্যটির উপরে ফাঁকা ঘর রয়েছে এবং সেখানে টিক চিহ্ন দিন। টিক চিহ্ন দেওয়া হয়ে গেলে আপনার সামনে সেই তথ্য এডিট করার অপশন আসবে এবং আপনি ভুল তথ্য কেটে দিয়ে আপডেট তথ্য বা সঠিক তথ্য লিখতে পারবেন।

এভাবে আপনারা ব্যক্তিগত তথ্য এডিট করতে পারবেন এবং অন্যান্য দুই ধরনের তথ্য এডিট করতে পারবেন। তাহলে যে যে তথ্যগুলো এডিট করা প্রয়োজন সেগুলো আপনারা সঠিকভাবে এডিট করুন। তাছাড়া এডিট করার বিষয়ে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে যাতে এই ভুল দ্বিতীয়বার না হয়। এরপরে আপনাকে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে এবং পরবর্তী ধাপে গেলে ফি প্রদান করতে হবে। অর্থাৎ আপনি রেগুলার ভোটার আইডি কার্ড অথবা স্মার্ট রেগুলার ভোটার আইডি কার্ড পেতে চান কিনা সেটা নির্বাচন করতে হবে। তাছাড়া আপনার ফিস প্রদান করার ক্ষেত্রে মোবাইল ব্যাংকিং এ কিভাবে এটি প্রদান করতে হবে তা জেনে নিন।

বিশেষ করে বিকাশ একাউন্ট অথবা রকেট একাউন্টের মাধ্যমে আপনারা যদি এই ফিস প্রদান করতে চান তাহলে আপনাদের ওয়েবসাইটে শূন্য টাকা ডিপোজিট দেখালেও আপনারা সরাসরি মোবাইল ব্যাংকিং এর অ্যাপস এ চলে যান। কারণ সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের অপশন দেখে দেখে টাকা পেমেন্ট করা খুবই সহজ।তাই আপনার একাউন্টে লগইন করে পেমেন্ট করুন বা বিল প্রদান করুন নামক অপশনে ক্লিক করবেন। সেখানে পেমেন্ট প্রদান করার জন্য এনআইডি লিখে সার্চ করলেই সেটি চলে আসবে। তারপরে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধনের ফি প্রদান করছেন বলে যে সকল অপশন রয়েছে সেগুলো নির্বাচন করবেন।

জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার সেখানে উল্লেখ করা লাগবে যাতে সেই নাম্বারে ওয়েবসাইটে অর্থাৎ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে টাকা ডিপোজিট হয়। তাছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং এর এই সিস্টেমে আপনাদেরকে টাকার পরিমাণ লিখতে হবে এবং টাকা পেমেন্ট করার জন্য আপনার পাসওয়ার্ড প্রদান করে যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করতে হবে। এরপরে ওয়েব সাইটে এসে আপনারা যখন পেজটি স্কুল করবেন অথবা যখন পেজটি আপডেট করবেন তখন সেখানে শূন্য টাকা থেকে নির্ধারিত পরিমাণ টাকা প্রদর্শন করানো হবে। এরপরে আপনাদেরকে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে এবং আপনার এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণাদি ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে।

আর আপনার এই প্রমাণাদি আপলোড করার জন্য প্রথমে আপনি কোন কাগজপত্র সংযোজন করতে চাচ্ছেন তা অপশন থেকে নির্বাচন করুন। তারপরে পাশে যে আপলোড অপশন রয়েছে সেখানে ক্লিক করার মাধ্যমে সেই কাগজ বা ডকুমেন্টস ওয়েবসাইটে আপলোড করুন। তথ্য সংশোধনের জন্য একাধিক কাগজপত্র আপলোড করা লাগবে। বিশেষ করে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ, মাধ্যমিক পরীক্ষার সার্টিফিকেট, পিতা ও মাতার ভোটার আইডি কার্ড এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে এলাকার চেয়ারম্যানের থেকে প্রত্যয়ন পত্র আপলোড করা লাগতে পারে।

এভাবে যথেষ্ট প্রমাণাদি আপনারা যখন আপলোড সম্পন্ন করলেন তখন পরবর্তী অপশনে ক্লিক করবেন। এখন আপনাদেরকে আপনাদের আবেদন কোন পর্যায়ে গিয়েছে অথবা আবেদনের কোন কোন তথ্য আপনি আপডেট করতে চাইছেন সেগুলোর একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণী প্রদর্শন করানো হবে। এখান থেকে যদি মনে করেন কোন তথ্য আপডেট করা আরো প্রয়োজন তাহলে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে আপনারা সঠিক তথ্য ইনপুট করবেন। আর যদি আপনার এই তথ্য সংশোধনের আবেদন পত্র ঠিক থাকে তাহলে সাব্বিন বাটনে ক্লিক করবেন।

এভাবে আপনার সাবমিট বাটনে ক্লিক করার ভিত্তিতে আবেদন করা হয়ে যাবে। এখন আপনি আপনার প্রোফাইলে চলে আসবেন এবং প্রোফাইলে প্রবেশ করলেই বুঝতে পারবেন আপনার জন্য একটি আবেদন পেন্ডিং করে রাখা হয়েছে। তাছাড়া উপরের দিকে ডাউনলোড অপশন রয়েছে যেখানে আপনারা ক্লিক করার মাধ্যমে আপনাদের আবেদন পত্র ডাউনলোড করার সুযোগ প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে বলে নেওয়া ভালো যে পূর্বের নিয়ম অনুসরণ করে এই আবেদন পত্র নিয়ে আপনাকে আপনাদের এলাকার নির্বাচন কমিশনের অফিসে যাওয়া লাগবে না। অনলাইনের মাধ্যমে প্রত্যেকটি কাজ পরিচালনা করা হচ্ছে বলে আপনার এই আবেদন সাবমিট হয়ে যাবে এবং কিছুদিনের ভিতরে আপনার ফোনে এসএমএস আসবে।

যদি আপনার তথ্য সংশোধন করা ঠিকঠাক মতো হয়ে থাকে এবং যথেষ্ট প্রমাণাদি ওয়েবসাইটে আপলোড করে থাকেন তাহলে যুক্তিসাপেক্ষে এনআইডি কার্ড সংশোধন হয়ে আসবে। আর আবেদনের পক্ষে যদি যথেষ্ট প্রমাণাদি উল্লেখ না করে থাকেন তাহলে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে যে আপনাকে নির্দিষ্ট কাগজপত্র ওয়েবসাইটে আরও একবার আপলোড করতে হবে। তবে এই কাজটি অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের মাধ্যমে করলে আপনাদের দ্বিতীয়বার কোন কাগজপত্র আপলোড করতে হবে না এবং নির্ভুলভাবে এনআইডি কার্ড সংশোধন হয়ে সংশোধিত কপি আপনাকে প্রদান করা হবে। 

অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন নিয়ম

অনলাইনের মাধ্যমে যারা এর আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম জানেন না এবং এনআইডি কার্ড সংশোধন করা প্রয়োজন তারা আজকের এই পোস্ট থেকে সেই তথ্য জেনে নিতে পারেন। আপনাদের যদি কারো এনআইডি কার্ডে ভুল তথ্য থাকে এবং অন্যান্য ডকুমেন্টস এর সঙ্গে এনআইডি কার্ডের তথ্যের মিল খুঁজে না পেয়ে থাকেন তাহলে এটা অতি সত্য সংশোধন করে নিতে হবে।

কারণ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এনআইডি কার্ডের গুরুত্ব অপরিসীম এবং এটি যদি আপনারা বুঝতে পারেন তাহলে আপনারা অবশ্যই এটি সংশোধন করে নিবেন। সাধারণ জনগণ যাতে কোন ধরনের ভোগান্তির শিকার না হয় তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে এখনো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এ কাজগুলো সম্পন্ন করা হচ্ছে এবং মাত্র ২৩০ টাকার বিনিময়ে এনআইডি কার্ড তথ্য সংশোধন করা যাচ্ছে।

তাই আপনি যখন এনআইডি কার্ডের সংশোধন করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন তখন এখান থেকে আপনাদের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তথ্য সংশোধনের নিয়ম জানিয়ে দেব। এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার জন্য বর্তমান বাংলাদেশে যে ওয়েবসাইট ব্যবহার করা হচ্ছে সেটির ঠিকানা হলো https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ।

এই লিংক ব্যবহার করে আপনারা যখন অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন তখন সেখানে হয়তো আপনারা এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার কোন অপশন সেরকম ভাবে খুঁজে পাবেন না। তখন আপনাকে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হবে এবং এই নিয়ম অনুসরণ করার ভিত্তিতে এন আইডি কার্ড তথ্য সংশোধন করার জন্য সঠিক প্রক্রিয়ায় বা প্রসেসে এগিয়ে যেতে পারবেন।

আপনার এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার জন্য এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে এবং অন্যান্য তথ্যের উপর ভিত্তি করে একটি প্রোফাইল ওপেন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার যে সকল তথ্য প্রদান করতে হবে সেগুলো হলো যে প্রোফাইল ওপেন করার জন্য আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার প্রদান করতে হবে এবং জন্ম তারিখ সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রদান করতে হবে।

দ্বিতীয় পেজে গিয়ে আপনার ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করতে হবে এবং তৃতীয় পেজে গিয়ে ওটিপি মেসেজ নেওয়ার জন্য বার্তা পাঠান অপশনে ক্লিক করতে হবে। চতুর্থ পেজে গিয়ে এনআইডি ওয়ালেট এর কাজ সম্পন্ন করে আপনাদেরকে পরবর্তীতে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।

এভাবে আপনি যখন একটি প্রোফাইল ওপেন করতে পারলেন তখন নির্দিষ্ট প্রোফাইলে প্রবেশ করে অর্থাৎ আপনার এনআইডি কার্ডের প্রোফাইলে প্রবেশ করে যে ধরনের তথ্য সংশোধন করতে চান সেই অপশনে চলে যাবেন। আপনারা চাইলে একাধিক ধরনের তথ্য সংশোধন করতে পারেন এবং উপরের এডিট অপশনে গিয়ে তথ্য সংশোধন করার অপশন পেয়ে যাবেন। যে ঘরে যে তথ্য প্রদান করতে হবে সেই তথ্য প্রদান করুন। তাছাড়া আপনার মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে এনআইডি কার্ডের নাম্বার এ পেমেন্ট করতে হবে যাতে ওয়েবসাইটে সেটা ডিপোজিট হিসেবে দেখানো হয়।

যে তথ্য সংশোধন করলেন তার তথ্য সংশোধন করার জন্য প্রমাণ হিসেবে যথেষ্ট প্রমাণাদি ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে এবং কোন কোন তথ্য আপলোড করেছেন সেগুলো লিপিবদ্ধ করতে হবে। এভাবে আবেদনপত্র সাবমিট করে দিলে আপনার আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে এবং আবেদনপত্র ডাউনলোড করে নিয়ে কিছুদিন অপেক্ষা করলে আইডি কার্ড তথ্য সংশোধন করা হয়ে যাবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *